Featured Posts
Title-of-Post
Slide Description [...]
Title-of-Post
Slide Description [...]
Title-of-Post
Slide Description [...]
Title-of-Post
Slide Description [...]
Title-of-Post
Slide Description [...]
শনিবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
রবিবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৫
- POPULAR
- ARCHIVE
- CATEGORY
- আবহমান বাংলা, আমার দেশ ভালোলাগার দেশ, ভালবাসার দেশ - শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে, আসুন আমরা বাংলাদেশের সৌন্দর্য্য বিশ্বের কাছে তুলে ধরি.. ...
- এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি, সকল দেশের রানী সেযে আমার জন্মভূমি... - শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে, আসুন আমরা বাংলাদেশের সৌন্দর্য্য বিশ্...
- আল আযহার মসজিদটি মিশরের রাজধানী কয়রোর প্রানকেন্দ্রে অবস্হিত। মসজিদটি ৯৭২AD স্হাপিত হয়। প্রাচীন ইসলামিক ঐতিয্যের নিদর্শন সগৌরবে ধরে রেখেছে ম...
-
-
- Two Millionth Bee~Cape Canaveral, Florida, USA Nikon D-3300~ISO 400, Focal Length 300mm @ F8 If catching a bee clearly in flight is a one i...
-
-
-
FIND US ON FACEBOOK
বুধবার, ৫ আগস্ট, ২০১৫
রবিবার, ২ আগস্ট, ২০১৫
আল আযহার মসজিদ
আল আযহার মসজিদটি মিশরের রাজধানী কয়রোর প্রানকেন্দ্রে অবস্হিত। মসজিদটি ৯৭২AD স্হাপিত হয়। প্রাচীন ইসলামিক ঐতিয্যের নিদর্শন সগৌরবে ধরে রেখেছে মসজিদটি। মসজিদটির মোট এরিয়া হচ্ছে ৭৮০০ স্কয়ার মিটার (৮৪০০০ বর্গফুট)। এখানে একসাথে ২০,০০০ জন মুসল্লী নামাজ আদায় করতে পারেন। মসজিদটিতে রয়েছে বড় তিনটি গম্বুজ আর সুউচ্চ পাঁচটি মিনার। কায়রো শহরের বেশীরভাগ স্হান থেকে মিনারগুলি দৃষ্টিগোচর হয়। অতি প্রাচীর মসজিদটির স্হাপনা ও কারুকার্জে যুগ যুগ ধরে নানাবিধ পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। স্হাপনায় তৎকালীন মিশরের নিজস্ব প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছিল। বর্তমানে মসজিদের প্রধান ফটকে ব্যবহার করা হয়েছে মূল্যবান ধাতু আর উন্মুক্ত কক্ষে ব্যবহার করা হয়েছে সাদা মার্বেল। মসজিদ সংলগ্ন বিশ্ববিদ্যালয়টি ৯৭৫ AD থেকে সুনামের সাথে দিয়ে আসছে ইসলামী শিক্ষা ও জ্ঞান এবং ইসলামী ডিগ্রী। এটি বিশ্বের পুরাতন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২য় স্হান অধিকারী।
মসজিদটি ঐতিহাসিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ন ও ঘটনাবহুল। ঐতিহাসিক বারবার গেট এই মসজিদের প্রবেশ পথগুলোর মধ্যে একটি।
ষাট গম্বুজ মসজিদ
ষাট গম্বুজ মসজিদ বাগেরহাট জেলায় অবস্হিত একটি প্রাচীন ও ঐতিহাসিক মসজিদ। বাংলাদেশের প্রাচীন ও বৃহত্তর মসজিদের মধ্যে এটি অন্যতম। বিশিষ্ট আউলিয়া আজম খানজাহান আলী (রাঃ) ১৫শ শতাব্দীতে মসজিদটি নির্মান করেন। মসজিদটি ভেতরের দিকে ১৬০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১০৪ ফুট প্রস্হ বিশিস্ট। মসজিদের ভেতরে পশ্চিম দেয়ালে রয়েছে ১০টি মিহরাব। মসজিদটিতে পূর্ব দেয়ালে ১১টি এবং উত্তর ও দক্ষিন দেয়ালে যথাক্রমে ৭টি করে সর্বমোট ২৫টি দরজা রয়েছে। এই মসজিদের মোট গম্বুজের সংখ্যা ৮১ টি আর চার কোনে রয়েছে চারটি মিনার। মসজিদটির ভেতরে রয়েছে ৬০টি পিলার। ঐতিহাসিক এই মসজিদের পাশেই রয়েছে বিশাল একটি দিঘি যার নাম ঘোড়াদীঘি। মুসলিম স্থাপত্যকলার অপূর্ব নিদর্শন এই মসজিদ। ইতিমধ্যে ষাট গম্বুজ মসজিদকে জাতিসংঘের ইউনেস্কো বিশ্ব-ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
বায়তুল মুকাররম
বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ। ঢাকার কেন্দ্রস্থলে এই মসজিদটি অবস্থিত। ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে ঢাকার জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধির পেতে থাকে। সে সময় বহু মুসল্লি একত্রে নামাজ আদায় করতে পারেন, এমন কোনো বড় মসজিদ ঢাকাতে ছিল না। বহু মানুষ একত্রে নামাজ আদায় করতে পারে, এই উদ্দেশ্যে শিল্পপতি আব্দুল লতিফ ইব্রাহিম বাওয়ানি ও তার ভ্রাতুষ্পুত্র ইয়াহিয়া বাওয়ানি ঢাকাতে একটি বড় ধরনের মসজিদ তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এই উদ্দেশ্যে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তিনি 'বায়তুল মুকাররম সোসাইটি' নামে একটি সংগঠন তৈরি করেন। এই কমিটি তৎকালীন পুরাতন ও নতুন ঢাকার সংযোগস্থলে একটি মসজিদ-এর জন্য জায়গা অধিগ্রহণ করে। এই মসজিদ-এর নকশা তৈরি করার জন্য টি, আব্দুল হুসেন থারিয়ানি নামক জনৈক পাকিস্তানি স্থপতির উপর দায়িত্ব দেওয়া হয়। মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দের ২৭শে জানুয়ারি থেকে। এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছিলেন তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল আয়ুব খান। মসজিদটি নির্মাণের তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন স্থপতি থারিয়ানির পুত্র টি. থারিয়ানি আর প্রধান প্রকৌশলী হিসাবে ছিলেন মনিরুল ইসলাম। মসজিদ কমপ্লেক্সের জন্য অধিগ্রহণ করা হয়েছিল মোট ৮,৩০ একর জমি। পুরো মসজিদ কাঠামো ৮ তলা। ভূমি থেকে এর উচ্চতা ৩০.১৮ মিটার। নামাজের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে উপরের ৬ তলা। নিচের দুটি তলা রাখা হয়েছে, দোকাপাট, অফিস, লাইব্রেরি ইত্যাদির জন্য। মসজিদ-এর মূল স্থাপনায় কোনো গম্বুজ নেই। তবে এর উত্তর ও দক্ষিণ দিকের প্রবেশ বারান্দার উপর দুটি ছোট গম্বুজ আছে। এর প্রবেশ বারান্দাগুলোতে তিনটি অশ্বখুরাকৃতির খিলান পথ আছে। এর প্রধান নামাজঘরটি তিনতলায়। মসজিদের মিহরাবটি আয়তাকার। নামজ আদায়ের স্থানের মোট আয়তন ১১,০২৩ ফুট। এর বাইরে রয়েছে প্রশস্থ বারান্দা। মসজিদ-এর পূবদিকে রয়েছে ২৯ হাজার বর্গফুটের একটি খোলা চত্বর। এর উত্তর ও দক্ষিণ প্রান্তে রয়েছে ওজু করার জায়গা।
National Monuments
জাতীয় স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা। এটি সাভারে অবস্থিত। এর নকশা প্রণয়ন করেছেন স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। এখানে মুক্তিযুদ্ধে নিহতদের দশটি গণকবর রয়েছে। বিদেশী রাষ্ট্রনায়কগণ সরকারীভাবে বাংলাদেশ সফরে আগমন করলে এই স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন রাষ্ট্রাচারের অন্তর্ভুক্ত।
E-mail Newsletter
Sign up now to receive breaking news and to hear what's new with us.